মাশরুম চাষ পদ্ধতি - An Overview

৯. মাশরুমে প্রচুর গ্লাইকোজেন থাকায় শক্তিবর্ধক হিসেবে কাজ করে। তাই যৌন অক্ষম রোগীদের জন্য মাশরুম একটি মহৌষধ।

চাষের জন্য প্রথমে আধ থেকে এক ইঞ্চি মাপের খড় কেটে জীবাণুমুক্ত করার জন্য ফুটন্ত গরম পানিতে প্রায় ২০ মিনিট ফুটিয়ে নিন অথবা ব্লিচিং পাউডার ও চুন মেশানো পরিষ্কার পানিতে ২৪ ঘণ্টা ভিজিয়ে রাখুন।

টমেটো চাষে ফিরোজের সাফল্য, ঝুঁকছেন অন্যরা

>> এরপর একইভাবে ৩য় স্তর তৈরি হলে বেডের উপরের সব অংশে তুলা ছড়িয়ে তার ওপর মাশরুম বীজ বুনে আবার হালকাভাবে সামান্য খড় ছিটানোর পর বাক্সটি ভরে গেলে সাবধানে তুলে নিন।

>> একটা বেড থেকে ২ সপ্তাহ পর্যন্ত দফায় দফায় মাশরুম সংগ্রহ করা যায়।

এরপরে প্যাকেটে দশ থেকে বারোটা ছোট ছোট ছিদ্র করে তুলা দিয়ে ছিদ্রের মুখ বন্ধ করে দিলে স্বাভাবিক হাওয়া চলাচল বজায় থাকবে, আবার তুলা থাকায় ধুলাও ঢুকতে পারবে না। প্যাকেটটি সাত থেকে দশ দিনের জন্য কোনও অন্ধকার জায়গায় রেখে দিন।

আপনার চাষ করা মাশরুম কোনো ভালো জায়গায় বিক্রি করার জন্য দুটি বিষয় মনে রাখতে হবে। একটি হলো মাশরুমের ভালো মান এবং অন্যটি হলো মাশরুমের উৎপাদনের পরিমাণ।আপনার চাষ করা মাশরুম এর যদি ভালো মানের হয় ভালো দাম পাবেন।

মাশরুম চাষ বর্তমানে অনেক লাভ জনক। এটি অর্থনৈতিক মুক্তির জন্য সম্ভাবনাময় দিক।মাশরুম চাষ অন্যতম সাফল্যমন্ডিত হবে আরো সরকারি সহায়তা পেলে।মাশরুম চাষের মাধ্যমে হাজার হাজার বেকার মানুষের আত্ব-কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে।সরকারি সহায়তার পাশাপাশি বেসরকারি সহায়তা অনেক পেলে মাশরুম চাষে দেশ আরো এগিয়ে যাবে। 

বর্তমানে মাশরুম তার স্বাদ, পুষ্টি ও ঔষধিগুণের কারণে বাংলাদেশে বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। মাশরুম চাষ পদ্ধতি জানা থাকলে যে কেউ এটি চাষ করে অনেক লাভবান হতে পারে। এদেশের আবহাওয়া ও জলবায়ু মাশরুম চাষের খুবই উপযোগি। মাশরুম চাষের জন্য মাটি বা রোদ কোনোটারই প্রয়োজন হয় না।

৫ টি পলিব্যাগ নিয়ে এর ভেতরে প্রথমে কিছু খড় বিছিয়ে নিতে হবে এবং খড়ের উপর মাশরুম বীজের গুঁড়ো দিতে হবে। এভাবে একটি পলিব্যাগে ৪ স্তরে খড় এবং মাশরুম বীজের গুঁড়ো বিছিয়ে দিতে হবে। সর্বশেষ স্তরে আবার খড় বিছিয়ে দিতে হবে।

ঘ. খড় ভেজানোর জন্য ড্রাম বা website মাটির বড় চাড়ি/গামলা।

Text dimensions A A A shade C C C C কনটেন্টটি শেয়ার করতে ক্লিক করুন

মোবাইল: ০১৮১৬-৪৩০২৬৬, ০১৭১৬-৫০৩৮৩০, ০১১৯৯-১৬১২৯১

ড্রাই মাশরুম পানিতে ভিজানোর ফলে কাঁচা মাশরুম এর মতো অনেকটা হয়ে যায়।কাঁচা মাশরুম বিক্রি করতে না পারলে মাশরুম শুকিয়ে ও রাখা যায় এই কারণে মাশরুম নষ্ট না হওয়ায় মাশরুম লাভজনক ব্যবসা।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *